কোনো কেন্দ্রে বিন্দুমাত্র সমস্যা দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে ভোটগ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানান নির্বাচন কমিশনার।
শুক্রবার ভোরে বাংলাদেশের মওলানা রবিউল হকের বয়ানের মধ্য দিয়ে এ ইজতেমা শুরু হয়।
ইজতেমার মুরব্বি গিয়াস উদ্দিন বলেন, বিশ্ব ইজতেমা সুন্দর ও সফলভাবে সম্পন্ন করতে প্রতিবছর বিশ্ব ইজতেমার কমপক্ষে ৪০ দিন আগে পাঁচ দিনের জন্য জোড় ইজতেমার আয়োজন করা হয়।
“জোড় মানে মিলন বা সম্মিলন। পাঁচ দিনের জোড় ইজতেমায় বিভিন্ন মেয়াদে চিল্লাধারী সাথীরা অংশ নেন। মঙ্গলবার মোনাজাতের মধ্য দিয়ে এ ইজতেমা শেষে তারা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তাবলীগের কাজে ছড়িয়ে পড়বেন।”
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় দুই লাখ মানুষ এ ইজতেমায় যোগ দিয়েছেন বলে তিনি জানান।
গাজীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাখাওয়াত হোসেন বলেন, জোড় ইজতেমা উপলক্ষে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এলাকায় রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কড়া নজরদারি।