বৃস্পতিবার সকালে কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালসহ বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ডে এসে যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে দেখা গেছে। তবে দূরপাল্লার বাসসহ অন্য সব যান চলছে স্বাভাবিকভাবেই। দোকানপাটও খুলেছে।
শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি স্বপন খন্দকারের অভিযোগ, “মালিক সমিতির সভাপতি রিয়াজ মৃধা আমাকে ও সাধারণ সম্পাদককে অযথা মারধর করেছেন।
“আমরা এর প্রতিবাদ করায় রিয়াজ পিস্তল ঠেকিয়ে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছেন। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এর বিচার না হওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট চলবে।”
তবে রিয়াজ বলছেন, সারাদেশে পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার হলেও শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি স্বপন খন্দকার ও সাধারণ সম্পাদক মালিক সমিতির কাছে টাকা দাবি করায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়।
সমস্যা সমাধানের জন্য মালিক সমিতির পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে সহায়তা চাওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
এদিকে দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থানে থাকায় সকাল থেকে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে টার্মিনাল এলাকায়।
তবে দ্বন্দ্ব মেটানোর চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাহেব আলী পাঠান।
তিনি বলেন, সংঘাত এড়াতে পুলিশ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।