এরা হলেন, মেহ্লাচিং মারমা,শখ্যৈই চিং মারমা, সাদোচিং মারমা, বাচমং মারমা।
বান্দরবান থানার ওসি মো. রফিক উল্লাহ জানান, বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার বিকাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ১৩ জুন রাতে বান্দরবান সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মংপু মারমাকে উপজেলার জামছড়ি মুখ পাড়ার বাসিন্দা ইউপি সদস্য ক্রানুপ্রু মারমার বাড়ি থেকে অপহরণ করা হয় বলে স্থানীয়দের ভাষ্য।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত তার সন্ধান মিলেনি।
এ ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতার মেয়ে জামাই হ্লামংসিং মারমা বাদী হয়ে মঙ্গলবার বিকালে চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির ৩৮ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন।
মামলার পর রাতেই পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক উচসিং মারমাকে গ্রেপ্তার পুলিশ।
আওয়ামী লীগ নেতা ‘অপহরণের’ ঘটনায় বুধবার থেকে বান্দরবানে অনির্দিষ্টকালের সড়ক ও নৌপথ অবরোধ শুক্র ও শনিবারের জন্য শিথিল করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বান্দরবান শহরে এক পথসভায় জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহ সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর এ ঘোষণা দেন।