রোববার দেশটির পূর্ব লন্ডনের সেলবি স্ট্রিট কমিউনিটি সেন্টারে দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক প্ৰাক্তন ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের পরিবার অংশ নেন।
আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ফারুক খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ষষ্ঠ ব্যাচের ছাত্র হারুনুর রশিদ।
স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য নিয়ে বক্তব্য দেন এমডি রেজাউল করিম রাজু এবং সৈয়দ শাহীন আহমেদ। স্বাধীনতার কবিতা পড়েন সামিনা আখতার। জুয়াকের কর্মপরিধি এবং উদ্দেশ্য নিয়ে বক্তব্য দেন জুবায়ের বাবু। জুয়াক স্টাইপেন্ড ফান্ড এর আহ্বায়ক যতীশ সাহা তার ভবিষ্যৎ কর্মপরিধি সম্পর্কে সবাইকে জানান।
স্বাধীনতার পরবর্তী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের উপর আলোচনায় অংশ নেন ৭০ দশক থেকে শুরু করে ২০১০ সাল পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা গ্রহণকারী ছাত্র-ছাত্রীরা। দুপুরের খাবারের পর পর শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সমেবত কণ্ঠে দেশের গান পরিবেশন শেষে নতুন প্রজন্মের মাহাথির, অপার, সামিন ও নাবিহা গান ও স্বাধীনতা নিয়ে উপস্থাপনা করে।
তাছাড়া পারল, পৃথিকা ও সৌমিদের নৃত্য ও কাফি মাহমুদ এবং সঞ্চিতার গান ও কবিতা আবৃত্তি মাতিয়ে রাখে সবাইকে। জাহানারা আখতার শিমলার তত্ত্বাবধানে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা শেষে শিশুদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন জুয়াকের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ বিবিসি বাংলার প্রযোজক মাসুদ খান, সাহিত্য পাল ও মিশকাত চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে আরও অংশ নেন নুরুল ইসলাম মঈন, সিনা আখতার, আখতার মাহমুদ, আফিয়া নার্গিস, নিয়াজ মাহমুদ, আনিস জামান, মনিরুজ্জামান সুমন, মিশু, পল্লব, সুমি, হিমু, সোহেল, সোয়েব, সুমন, সোমা, সোহেল, সাবিহা, কিবরিয়া, শিপলু, আসমা মোমিন আইরিন ও রুবেল। অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন সৈয়দ আব্দুল্লাহ ইনান এবং বিশেষ সহযোগিতায় ছিলেন নাজমুল হক তুষার ও বাবলু।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |