গাড়িতে আরও দুই বাংলাদেশি বন্ধুর সঙ্গে বাসায় ফিরছিলেন তিনি।
এবারে আলোচনার জন্য নির্বাচিত বই ছিলো অরুন্ধতী রায়ের ‘দ্য মিনিস্ট্রি অব আটমোস্ট হ্যাপিনেস’, এছাড়া গত সাত আসরের পোস্টার ও আলোচিত বইগুলোর ছবি প্রদর্শিত হয়।
বৃহস্পতিবার এগলিনটন স্কোয়ারের টরন্টো পাবলিক লাইব্রেরিতে পাঠশালার সংগঠক ফারহানা আজিম শিউলীর সঞ্চালনায় এতে আলোচনা করেন সেরীন ফেরদৌস।
তিনি বলেন, “উপন্যাসে অরুন্ধতী এক বিস্তির্ণ জনজীবনের গল্প বলেছেন যেখানে টাকা-পয়সা, ক্লাস, বর্ণ, গোত্র, ধর্ম, সমাজ, রাষ্ট্রযন্ত্রের তৈরি করা খাঁচায় আবদ্ধ-মানুষগুলো দেয়ালের বাইরে আসতে চাইছে। প্রতিটা দেয়াল জ্বলছে- কখনো তা ভৌগোলিক সীমারেখা, যেমন কাশ্মির, কখনো তা আদিবাসী অরণ্য, কখনো তা মাটির নিচের প্রাকৃতিক সম্পদ, সামাজিক লিঙ্গভেদ কখনো তা ব্যক্তির নিজের সঙ্গে নিজের অস্তিত্বের দ্বন্দ্ব। উপন্যাসের চরিত্ররা খুঁজছে নিজেদের, খুঁজছে নিজেকে।”
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |