সংগঠনটির ফোবানার যুগ্ম নির্বাহী সচিব জাকারিয়া চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শুরুতেই ফোবানার চেয়ারম্যান এবং বাই ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্সের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট আতিকুর রহমান টেক্সাসে গেছেন।
স্থানীয় সময় ২০ থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত তারা ফোবানার নির্বাহী সচিব শাহ হালিমকে সাথে নিয়ে টেক্সাসের বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকা সফর করবেন।
টেক্সাসের পর তারা জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টা, নিউ ইয়র্ক, নিউ জার্সি, পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, ওয়াশিংটন মেট্রো এলাকা, শিকাগো, লস অ্যাঞ্জেলেস ছাড়াও বস্টন সফর করবেন।
তিনি বলেন, “আগামী বছর আটলান্টায় ৩২তম ফোবানা সম্মেলনকে কানাডা ও আমেরিকায় বসবাসরত বাংলাদেশিদের ‘মহামিলনমেলা’য় পরিণত করার লক্ষ্য নিয়েই ১১ মাস আগেই ফোবানার কর্মকর্তারা মাঠে নামছেন।
“বিভিন্ন অঞ্চলের নেতাদের সাথে মতবিনিময়কালে ফোবানার নেতারা সবকিছুর উর্দ্ধে জাতীয় স্বার্থকে রাখার আহ্বান জানাবেন এবং প্রবাস প্রজন্মে বাঙালি সংস্কৃতি জাগ্রত রাখতে বাস্তবভিত্তিক কর্মসূচি তৈরি করবেন।”
এ সফর নিয়ে ফোবানার চেয়ারপারসন আতিকুর রহমান বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন আর আমাদের প্রবাসে আসার প্রত্যাশাকে একত্রিত করার মধ্য দিয়ে ‘ফোবানা’ প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়কে বাস্তবায়িত করতে আগ্রহী আমরা সকলে। এক্ষেত্রে সব ধরনের দলীয় বিভাজনও আমরা ভুলে যেতে বদ্ধপরিকর।”
ফোবানার নয়া কমিটির কর্মকর্তারা হলেন: চেয়ারপার্সন-আতিকুর রহমান (ফ্লোরিডা), ভাইস চেয়ারপার্সন-মোহাম্মদ আলমগীর(ভার্জিনিয়া), নির্বাহী সচিব-শাহ হালিম (টেক্সাস), যুগ্ম নির্বাহী সচিব-জাকারিয়া চৌধুরী (নিউ ইয়র্ক), কোষাধ্যক্ষ-মাসুদ রব চৌধুরী (ক্যালিফোর্নিয়া), নির্বাহী সদস্য-আজাদুল হক (টেক্সাস), এম মাওলা দিলু- (জর্জিয়া), এম রহমান জহির (ফ্লোরিডা), আরিফ আহমেদ আশরাফ (ফ্লোরিডা), রেহান রেজা (ক্যানসাস), নাহিদ চৌধুরী মামুন (নিউজার্সি) এবং বেদারুল ইসলাম বাবলা (নিউইয়র্ক)।
এছাড়াও কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের বেশ কয়েকটি সংগঠন।