শুক্রবার এক শোকবার্তায় তিনি অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
রওশন এরশাদ বলেন, “মৃত্যু ও হতাহতের ঘটনা বেড়েই চলছে। এ নির্মম মৃত্যু সহজে মেনে নেওয়ার নয়।”
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কর্ণগোপ এলাকায় সজীব গ্রুপের ওই কারখানায় জুস ও বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী তৈরি করা হতো। বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে সেখানে ভয়াবহ আগুন লাগে; ২৪ ঘণ্টা পরও তা পুরোপুরি নেভানো যায়নি।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতেই ৩ জনের মৃত্যুর কথা স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছিল। শুক্রবার দুপুরে পোড়া কারখানা থেকে বের করে আনা হয় আরও ৪৯ জনের মৃতদেহ।
তদন্ত করে দুর্ঘটনার ‘প্রকৃত রহস্য’ উদঘাটনে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, “তদন্তে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী কিংবা কর্তব্যে অবহেলার প্রমাণ মিললে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর শস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।”
অগ্নিদগ্ধদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে নিহত ও আহতদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেয়ারও দাবি জানান বিরোধীদলীয় নেতা।