একসময় কাঁসা-পিতলের বাসনকোসনের ব্যবহার ছিল প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই। বিয়ে বা সামাজিক অনুষ্ঠানে উপহার হিসেবেও দিতেন কেউ কেউ। সময়ের পরিক্রমায় বেশ ভারী, মজবুত আর নান্দনিক এসব তৈজসপত্রের ব্যবহার এখন কম। কেবল সনাতন ধর্মাবলম্বী আর সৌখিন মানুষের সংগ্রহেই দেখা যায় এসব জিনিসপত্র। চাহিদা যখন তুঙ্গে ছিল, তখন ঢাকার কামরাঙ্গীরচরে এসব বাসনকোসনের কারখানা ছিল ২৫টির মত। তবে দিনদিন ব্যব্হার কমায় কারখানাও কমে দাঁড়িয়েছে আটটিতে। এখানকার কিছু পণ্য যাচ্ছে বিদেশেও।