স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইটের মতে, অনেক সময়ই এর কারণটা লুকিয়ে থাকে খাদ্যাভ্যাসে, আর তা হল পর্যাপ্ত আঁশের অভাব।
আঁশের অভাব পূরণের জন্য রয়েছে নানান ধরনের খাবার।
আপেল: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ফলটি বেশ উপকারী। প্রতিটি আপেলে থাকে প্রায় সাড়ে ৪ গ্রাম আঁশ। তাই সারাদিনে অন্তত একটি আপেল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন।
কমলা: প্রতিটি কমলায় প্রায় ৪ গ্রাম আঁশ মেলে, আর এতে ক্যালরির পরিমাণও কম। এছাড়াও থাকে ‘ফ্লাভানল’ নামক উপাদান যা কাজ করে ‘ল্যাক্সাটিভ’ বা রেচক হিসেবে।
পপকর্ন: আশ্চর্য শোনালেও মল নরম করতে কার্যকর পপকর্ন বা খই। এক কাপ খইয়ে থাকে প্রায় ১ গ্রাম আঁশ আর কোনো রকম স্বাদবর্ধক বা লবণ ছাড়া খেলে ক্যালরি গ্রহণের পরিমাণ কম থাকে। তাই সিনেমা দেখার সময় খই নিয়ে বসুন, উপকার মিলবে শৌচাগারে।
ওটস: মাত্র এক কাপ ওটস থেকেই মিলবে প্রায় ২ গ্রাম দ্রাব্য এবং অদ্রাব্য আঁশ। মল নিঃসরণ সহজ করতে এটি বেশ উপকারী।
তিসির দানা: এতে থাকে প্রচুর ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও আঁশ। তবে মলত্যাগ নিয়মিত করতে প্রয়োজনীয় উপাদানটি হল আঁশ। এই বীজ শুকনা কড়াইতে ভেজে নিতে হবে। মাত্র এক চামচ তিসির দানায় মিলবে প্রায় ২ গ্রাম আঁশ।
অ্যালোভেরা: ত্বক আর চুলের যত্নে অ্যলোভেরার ভূমিকা সম্পর্কে হয়ত অনেকবার শুনেছেন। ‘ল্যাক্সাটিভ’জাতীয় সবজি হওয়ার মল পিচ্ছিল করতেও এটি উপকারী।