কারারক্ষীরাও তার জ্ঞানে মুগ্ধ হয়েছিলেন। তাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করতে চেয়েছিলেন।
প্রজাপতির ডিমের কিন্তু একটা মজার ব্যাপার আছে। ডিমগুলো এক ধরনের আঠালো পদার্থ দিয়ে পাতার সঙ্গে আটকে লেগে থাকে। এই আঠালো পদার্থগুলো যে আসলে কী, তা এখনও নির্ণয় করা যায়নি!
নির্দিষ্ট সময় পর এই ডিম ফুটে বের হয় শুঁয়োপোকা। এই নির্দিষ্ট সময় একেক প্রজাতির প্রজাপতির জন্য একেক রকম। শুঁয়োপোকারা মূলত খায় গাছের পাতা। গাছের পাতায় পাতায় ঘুরে বেড়ায়। আর এদের জীবনের বেশিরভাগ সময় কেটে যায় খাবারের খোঁজেই।
শুঁয়োপোকা থেকে প্রজাপতিতে রূপান্তরের প্রক্রিয়াটি ঘটে কয়েকটি ধাপে। ধাপগুলোকে বলা হয় ইনস্টার। শেষ ধাপে এসে শুঁয়োপোকার শরীরে ডানার লক্ষণ প্রকাশ পেতে থাকে। আর সবার শেষে শুঁয়োপোকার খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে অনিন্দ্য সুন্দর প্রজাপতি।