১০ মিনিট দৈর্ঘ্যের এ চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করছেন তেহরিন হেমা।
নির্মাতা বলেন, “সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত এক কিশোরীর জীবনের গল্প নিয়ে আমরা ফিল্মটা নির্মাণ করছি। দেখা যায়, বিত্তশালী পরিবারে বাবা-মা তার সন্তানদের খুব একটা সময় দিতে পারে না। তাদের মধ্যে বোঝা-পড়ারও একটা গ্যাপ থাকে। আর সে জায়গাটা থেকেই ছবিটার আইডিয়াটা ডেভলপ করি।”
তিনি জানান, ‘সিজোফ্রেনিক’ নামে একটি কবিতার সিরিজ রয়েছে তার। সেখান থেকেই কিছু কবিতা নিয়ে তিনি চিত্রনাট্যটা তৈরি করেছেন।
চলচ্চিত্রটির নির্মাতার ভাষ্য, “সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত হলে একটি মেয়ে কী ধরনের সমস্যায় পড়ে, তার পারসোনাল সমস্যাগুলো সে কীভাবে ফেস করে, আমরা সিনেমাটিতে সে বিষয়গুলো দেখাব। তারা সমাজের অনেক মানুষের সঙ্গে কমিউনিকেট করতে পারে না। যদিও তারা বেশ ট্যালেন্টেড। এ জায়গাগুলোতে আমরা বেশি ফোকাস করব।”
রাজধানী ছাড়াও বান্দরবান, চট্টগ্রামের বিভিন্ন লোকেশনে ছবিটির দৃশ্য ধারণ করা হবে। ১৩ অক্টোবর থেকে ঢাকায় ছবির শুটিং শুরু হয়েছে।