এই অংক গতবছরের একই সময়ের চেয়ে ১৮৫ গুণ বা ১৮৩৯২ শতাংশ বেশি।
গত অর্থবছরের প্রথম তিন মাস জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে চাল আমদানির জন্য মাত্র ৫০ লাখ ৩০ হাজার ডলারের এলসি খোলা হয়েছিল।
দুই দফা বন্যায় খাদ্য সঙ্কট এড়াতে সরকার শুল্ক কমিয়ে আনার পর চাল আমদানি বেড়েই চলেছে।সরকারি-বেসরকারি উভয় পর্যায়েই চাল আমদানি বাড়ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক মঙ্গলবার আমদানি সংক্রান্ত যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যায়, চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) বিভিন্ন পণ্য আমদানির জন্য এক হাজার ৪৭০ কোটি ৩১ লাখ (১৪.৭০ বিলিয়ন) ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ বেশি।
তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে চাল আমদানির এলসি নিষ্পত্তি হয়েছে ৩২ কোটি ৯১ লাখ ডলারের, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৯০৬৩ শতাংশ বেশি।
অন্যান্য পণ্যের মধ্যে এই তিন মাসে গম আমদানির এলসি বেড়েছে ৪৩ শতাংশ। চিনির এলসি বেড়েছে ১৫৫ শতাংশ। ভোজ্যতেল ৩৭ শতাংশ। পেঁয়াজ আমদানির এলসি বেড়েছে ২৩ শতাংশ।
সুতা (ইয়ার্ন) আমদানির এলসি বেড়েছে ৩৯ শতাংশ। জ্বালানি তেলের বেড়েছে ৭২ শতাংশ। মূলধনী যন্ত্রপাতি (ক্যাপিটাল মেশিনারি) আমদানির এলসি বেড়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতিাংশ।