বুধবার বিটিআরসির ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব আহ্বান করা হয়।
প্রস্তাবে বলা হয়, বাংলাদেশি বা অনাবাসী বাংলাদেশি বা যৌথ উদ্যোগে এ আবেদন করতে পারবে, তবে তাদের জয়েন্ট স্টক কোম্পানিতে নিবন্ধিত হতে হবে।
আগামী ১০ অক্টোবর দুপুরের মধ্যে এ আবেদন করতে হবে। কমিশনের মূল্যায়নের মাধ্যমে যোগ্যদের চূড়ান্ত করা হবে। তবে কত সংখ্যক লাইসেন্স দেওয়া হবে তা সরকার নির্ধারণ করবে।
২০১২ সালে ২৬টি নতুন প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেয় বিটিআরসি। নতুন পুরাতন মিলিয়ে তখন মোট আইজিডব্লিউ লাইসেন্স এর সংখ্যা দাঁড়ায় ২৯টিতে। ১৫ কোটি টাকা দিয়ে তখন লাইসেন্স নিয়েছিল প্রতিষ্ঠানগুলো।
বাজার যাচাই না করেই অতিরিক্ত লাইসেন্স দেওয়ায় ব্যবসা নিয়ে সমস্যায় পড়ার অভিযোগ আগেই করে আসছে অপারেটররা।
বিটিআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জহুরুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এ বিষয়ে খুব শিগগিরই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। নিয়ম অনুযায়ী যাচাই বাছাই করে লাইসেন্স দেওয়া হবে। তবে কত সংখ্যক লাইসেন্স দেওয়া হবে তা সরকার নির্ধারণ করবে।”
২০১২ সালে বাজার ব্যবস্থার তুলনায় অতিরিক্ত আইজিডব্লিউ লাইসেন্স দেওয়াতে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল।
বাজার যাচাই করে এবার নতুন লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে কি না- জানতে চাইলে জহুরুল হক বলেন, “সরকারের সিদ্ধান্তে নতুন লাইসেন্স দেওয়া হবে।”
মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব টিআইএম নুরুল কবির বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ২০১২ সালে আইজিডব্লিউ লাইসেন্স দেওয়াতে বাজারের যে অবস্থা হয়েছিল, তা বিবেচনা করেই নতুন লাইসেন্স দেওয়া উচিৎ।”
আরও খবর