নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের নবম আসরে ডাক পেয়েছেন দুই তরুণ; মো মুনিম আহমেদ এবং ইঞ্জামামুল হক সনেট।
তবে এবার আর কোনো প্রতিযোগী দলের সদস্য নয়, একেবারে বিচারকের দলে নাম লিখিয়েছেন দুজন।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) উদ্যোগে এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সহযোগিতায় গত ৬ অক্টোবর বেসরকারি ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে (আইইউবি) অনুষ্ঠিত হয়ে গেল নবম নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০২৩।
বাংলাদেশ ইনোভেশন ফোরামের সভাপতি আরিফুর হাসান অপু এবং বেসিসের আমন্ত্রণে বিচারক প্যানেলে এবার ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বিভাগ থেকে সদ্য গ্রাজুয়েট শেষ করা মো মুনিম আহমেদ এবং ইঞ্জামামুল হক সনেট।
এর আগে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০২২ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে মোস্ট ইন্সপিরেশনাল ক্যাটাগরিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশের টিম ডায়মন্ডস।
গত বছর অনুষ্ঠিত ওই প্রতিযোগিতায় টিম ডায়মন্ডস দলে তখন প্রতিযোগী সদস্য ছিলেন মো: মুনিম আহমেদ এবং ইঞ্জামামুল হক সনেট।
টিম ডায়মন্ডসের লিডার টিসা খন্দকার বলেন, ”তাদের এই অর্জন সকলের কাছে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
”মেধা ও অভিজ্ঞতা আজ তাদের প্রতিযোগী থেকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন এবং সেখান থেকে আজকের এই বিচারক প্যানেলে থাকার সম্মান এনে দিয়েছে।”
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে এ বছর ব্যাচেলর শেষ করেছেন এই দুই তরুণ।
নবম নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০২৩ আয়োজনের পুরস্কার বিতরণে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি, ইন্ডিপেন্ডেট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপাচার্য প্রফেসর তানভীর হাসান এবং বাংলাদেশের ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের অর্থনীতি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্মকর্তা জেমস গার্ডিনার।
৬ অক্টোবর শুরু হওয়া এই হ্যাকাথন একটানা ৩৬ ঘন্টা চলে।