সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এমন নির্দেশনা আসে।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এই কথা বলেন।
“অলরেডি আমরা চিঠিতে বলে দিয়েছি। উনি আবার রিমাইন্ড করে দিতে বলেছেন। কোনো রকম রিস্ক না নিতে। যেখানে যারা কমফোর্টেবল মনে করবেন, তারা সেখানে যেন সেখানে ব্লক করে দিয়ে এটাকে থামানোর চেষ্টা করে।”
আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, “করোনাভাইরাস নিয়ে মোটামুটি আলোচনা হয়ে গেছে। মিটিং ছাড়াও আলাপ হয়।
“অলরেডি আমরা লোকাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অথরিটি বা লোকাল গভমেন্ট যারা আছেন বা আর্মড ফোর্সেস বা ল এজেন্সিজ সবাইকে বলে দিয়েছি তারা স্থানীয়ভাবে বসে, যদি দেখেন কোনো এলাকায় বেশি হচ্ছে (সংক্রমণ) সেই এলাকায় ইমফোর্স করা, ট্রিটমেন্টটা বেশি দেওয়া বা লকডাউন; যেটা তারা কমফোর্টেবল ফিল করবে তারা সেভাবে। কারণ পুরো দেশ তো এখন একভাবে স্প্রেড করছে না।”
তিনি জানান, উত্তরবঙ্গে দিনাজপুরের সংক্রমণ একটু বেড়েছে। যশোরে ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটু কমে এসেছে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ আগামী ১৬ জুন পর্যন্ত বিদ্যমান আছে।
লকডাউন নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আছে কিনা জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, “এটা নিয়ে এখনও আলোচনা নাই। আরো তো দুই দিন সময় আছে।
লকডাউনে সরকারি সব অফিস খোলা থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, “আমরা (লোকবল) ভাগ করে নিয়েছি। আমাদের অর্ধেকের বেশি আসে না।”