মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুদক পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে একটি দল তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন বলে কমিশনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল পৌনে ১০ টায় সাঈদ খোকনের এপিএস শেখ কুদ্দুস দুদকে এসে হাজির হন। আর সকাল সাড়ে ১০টায় এজাজ দুদকে আসেন। এরপর তারা দুদকের নির্ধারিত খাতায় স্বাক্ষর করেন। পরে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়।
তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, আলোচিত ঠিকাদার জি কে শামীমের বিভিন্ন ঠিকাদারী কাজের সাথে যুক্ত থেকে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তাদেরকে গত ১৪ জানুয়ারি নোটিস পাঠিয়ে তলব করে দুদক।
গত ১৮ই সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ক্যাসিনো বিরোধী অভিযান শুরু হয়। এরপর ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ক্যাসিনোসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের বিষয়ে অনুসন্ধানে নামে দুদক। এখন পর্যন্ত ক্যাসিনোসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০টি মামলা করেছে দুদক।
ক্যাসিনোসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে প্রায় ২০০ জনের তালিকা ধরে দুদক অনুসন্ধান করছে বলে সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে কমিশনের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।