হেয়াইট হাউজে বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে এরদোয়ান নিজেই জানিয়েছেন সেকথা।
গত মাসে পাঠানো ওই চিঠিতে এরদোয়ানকে সতর্ক করে দিয়ে ট্রাম্প বলেছিলেন, যেন তিনি (এরদোয়ান) কঠোর এবং বেকুব না হন।
চিঠিটি পড়ার পরই বেজায় ক্ষুব্ধ হয়ে এরদোয়ান তা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলেছিলেন বলে সেমসয় খবর প্রকাশ করা হয়েছিল তুর্কি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে। তবে এরদোয়ান এমন খবর দৃশ্যত প্রত্যাখ্যান করেছেন।
তিনি বলেন, “চিঠিটি ফের মি. প্রেসিডেন্টের কাছে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা যে চিঠি পেয়েছিলাম সেটি আবার ফিরিয়ে দিয়েছি।”
ট্রাম্প চিঠিটিতে এরদোয়ানকে একটি চুক্তি করার অনুরোধ জানিয়েছিলেন এবং তুরস্ক সিরিয়ায় সামরিক অভিযান চালালে দেশটির অর্থনীতি গুঁড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন।
এরদোয়ানকে সঠিক এবং মানবিক উপায়ে কাজ করার পরামর্শও চিঠিতে দিয়েছিলেন ট্রাম্প। তিনি লিখেছিলেন, এভাবে কাজ করলে ইতিহাসে তিনি (এরদোয়ান) স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। আর ভাল কাজ না করলে (এরদোয়ান) ইতিহাসে শয়তান হিসাবেই কুখ্যাত হয়ে থাকবেন।
চিঠি পড়ে ক্ষুব্ধ এরদোয়ান এরপরই সিরিয়ায় অভিযান শুরু করেন বলে জানিয়েছিলেন তুর্কি কর্মকর্তারা।