২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
হরিরামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি হান্নান মৃধা বলেন, “কে বা কারা আগুন দিয়েছে। আগুন নেভাতে গেলে আমার দলীয় লোকজন মার খেয়েছে।”
হামলা-ভাঙচুরের সময় দুটি বাড়ির বাসিন্দাদের কেউ না থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
“এই হামলা দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক ও আন্তঃদেশীয় পারস্পরিক সহযোগিতার পরিবেশকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।”
শুক্রবার পীরের ভক্তদের ‘লংমার্চ কর্মসূচি’ এবং প্রতিপক্ষের ‘প্রতিরোধের’ ঘোষণায় উত্তেজনা চরমে পৌঁছে।
শ্যামকুড় ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি শামিম খাঁ বলেন, “আমরা তার বাড়িতে গেছিলাম, তবে কোনো ভাঙচুর করা হয়নি।”
২০২২ সালের ৩০ মে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৮৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ৫০-৬০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
আইনজীবী বলেন, বিচারক মামলাটি তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।
“এই হত্যাকাণ্ড অন্য এলাকা থেকে এসে কেউ করেনি। এই এলাকার লোকজনই করেছেন।”