১৭ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১
দেশে কোন জেলায় কতটুকু সবজির চাহিদা আছে, কতটুকু উৎপাদন করতে হবে, এ ব্যাপারে আমাদের দেশে কোনো পরিসংখ্যান নেই। কৃষকরাও সাত-পাঁচ না ভেবে হুজুগে এসব সবজির আবাদ করেন।
“গুদামে যদি সার থাকে তা হলে কৃষক বরাদ্দ অনুযায়ী পায়। কিন্তু গুদামেই তো সার নেই। পরিবেশকরা পাবে কেমনে আর কৃষকদের দেবে কীভাবে?,” বলেন রাজশাহীর একজন পরিবেশক।
সার কিনতে ব্যয় হবে ৬৩৭ কোটি টাকা।
উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, “সারের সরবরাহ আমরা কোনভাবেই কমতে দেব না। আর অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের মধ্যে মসুর ডাল গুরুত্বপূর্ণ, সেটা আমরা কিনব।”
ডলারের মূল্য আগের অবস্থায় থাকলে ভর্তুকি বাবদ খরচ আরও প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা কমত বলে মনে করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।