০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৪ মাঘ ১৪৩১
দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান কোনো প্রেসিডেন্টের জন্য প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ঘটনা এটি।
ইউন ক্ষমতায় থাকতে পারবেন কি না, পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে তা পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত জানাবেন সাংবিধানিক আদালত।
ইউনকে প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সরানো হবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত এখন নির্ভর করছে দক্ষিণ কোরিয়ার সাংবিধানিক আদালতের ওপর।
শনিবার পার্লামেন্টে আবাবও অভিশংসন প্রস্তাবে ভোট হবে বলে জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা মিউং।
ভোটে পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনপ্রণেতার অংশ না নেওয়াকে ‘দুর্ভাগ্যজনক’ বলে মন্তব্য করেন দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টের স্পিকার।
প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ প্রশ্নে বিরোধীদের পাশাপাশি ক্ষমতাসীন দলের কিছু সদস্যও সংহতি প্রকাশ করেছেন।
কিম ইয়ং-হিউনের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে সৌদি আরবে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত চোই বিয়াং-হিয়াককে মনোনীত করেছেন।
সামরিক আইন জারির ঘোষণা এবং চাপের মুখে তা প্রত্যাহারের পর প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলের বিরুদ্ধে অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরু করেছেন এমপি’রা। ভোট হতে পারে শুক্র বা শনিবার।