১১ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ কার্তিক ১৪৩১
“শ্বাস বন্ধ হয়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করছি।”
“স্বৈরাচার সরকার তাকে গ্রামে নিয়ে দাফন করতে দেয়নি। বাধ্য হয়ে সাভারের এই মাদরাসায় বাবাকে কবর দেওয়া হয়।”
দুটি বাক্সে মাথাবিহীন দেহ ও পা পাওয়া যায়।
মামলার বাদী, বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ৪৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী সাজ্জাদুল ইসলাম।
সবশেষ গত ১৪ সেপ্টেম্বর বৈঠক করে যে কারখানায় অসন্তোষ, সেটি বন্ধের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। তবে এই সিদ্ধান্তেও পরিস্থিনি নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি।
গ্রেপ্তার হওয়া সবাই আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী, বলেছেন আশুলিয়া থানার ওসি।
“আমাদের একটাই দাবি, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো ধরনের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি চাই না।”
“যেসব প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে দাবিদাওয়া নিয়ে ম্যানেজমেন্ট সমাধান করতে পারে নাই, সেখানে ঝামেলা হচ্ছে।”