২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২
আহতরা খাগড়াছড়ি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
সাজেকসহ জেলার সব জায়গায় পর্যটন সংশ্লিষ্ট স্থাপনা নির্মাণে জেলা পরিষদের অনুমোদন নিতে হবে।
৩ মার্চ সাজেক যাওয়ার পথে গাড়ির গতিরোধ করে তাদের তুলে নিয়ে মুক্তিপণ আদায়ের পরদিন ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানান ওসি।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন তদন্ত কমিটির সদস্যরাও।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতি পরিবারকে নগদ সাড়ে ৭ হাজার টাকা, ৩০ কেজি চাল, শুকনো খাবার ও কম্বল দেওয়া হয়েছে।
সাজেকের অগ্নিকাণ্ডে রিসোর্ট মালিকদের পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে স্থানীয় লুসাই ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠী। আগুনে পুড়েছে তাদের ৩৫টি বসত বাড়ি। ফায়ার সার্ভিস বলছে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় আগুনে ক্ষতির পরিমাণ বেড়েছে।
পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করা হলেও একদিনের ব্যবধানে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে।
সোমবার রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক পর্যটনকেন্দ্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৯৫টি স্থাপনা পুড়ে গেছে।