০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১
এদিন পুলিশসহ প্রথম দফায় গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
আইন উপদেষ্টা বলেছেন, সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন ও সুপারিশমালা রাজনৈতিক দল ও গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তির কাছে পাঠানো হবে।
“আমাদের দেশের যে অভিজ্ঞতা, সেটা হল হেনস্তা, অপমানের অভিজ্ঞতা। আমরা নাগরিক হিসাবে আমাদের যে একটা দাবি আছে, সেটা ভুলে যাওয়ার অভিজ্ঞতা। নতজানু হওয়ার অভিজ্ঞতা।”
ওই দিন সংস্কার কমিশনের প্রধানেরা আশু করণীয়, মধ্য মেয়াদী বা ভবিষ্যতে নির্বাচিত সরকার কী করতে পারে সেটার সর্বসম্মত সুপারিশমালা দেবেন, বলেন তিনি।
সংস্কার কমিশন বলছে, তাদের দীর্ঘমেয়াদী সুপারিশ ইসিকে প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি দেবে। কমিশন বলছে, তারা আলাদাভাবে সরকারের কাছে সুপারিশ রাখবে। দুপক্ষই তাকিয়ে ঐকমত্য কমিশনের দিকে।
সমতলের আদিবাসীদের অধিকার ও জীবনমান উন্নয়নে রাষ্ট্র তেমন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি, বলেছেন সংগঠনের এক নেতা।
“যিনি জুতা পায়ে দেন, তিনি জানেন পেরেকটা কোথায় খোঁচাচ্ছে। জুতা পায়ে না দিলে বুঝতে পারবেন না আসলে ব্যথাটা কোথায় লাগছে।”
সভায় ৬০টির বেশি সংস্থা যৌথভাবে স্থানীয় সরকার সংস্কার বিষয়ে মতামত তুলে ধরে।