১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৫ ভাদ্র ১৪৩১
সংঘর্ষের মধ্যে নয়টি বাড়ি, পাঁচটি মোটরসাইকেল এবং ২৬টি দোকানে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।
ধামসোনা ইউনিয়ন শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক দাবি করা মাজহারুল ইসলাম ছাড়া আহত অন্যদের পরিচয় জানা যায়নি।
ওসি বলেন, সেনাবাহিনী ও পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
বিএনপি নেতা নূরের লোকজন আরেক নেতা আকলুকে আটক করে পেটালে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয় বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
দৌলতপুরের ওসি বলেন, “লোক মুখে জানতে পেরেছি যুবদল ও ছাত্রদলের মধ্যে ছোটখাট সংঘর্ষ হয়েছে।”
“ফেইসবুক পোস্ট নিয়ে ঝগড়া হয়েছে শুনেছি। তবে কি পোস্ট তা এখনও জানা যায়নি।”
সংঘর্ষের পর দিকে স্থানীয় বাংলাবাজারে বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর ও দোকানপাট লুটপাট করা হয়।
একদিন আগে সংঘর্ষের ঘটনায় আহত আটজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।