২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২
গ্রহটিতে একসময় কার্বন ডাই-অক্সাইডের ঘন বায়ুমণ্ডল ছিল, যা গ্রহটিকে উষ্ণ রাখা ও এর পৃষ্ঠে পানির অস্তিত্ব ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
“প্রতিটি উল্কাপিণ্ডের পতন আমাদের একটি নতুন সূত্র দিয়েছে এবং এখন আমরা আরও বড় ছবিটি দেখতে শুরু করেছি।”
এসব আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত স্বাভাবিক নিয়ম অনুসরণ করে না, কারণ বেশিরভাগ আগ্নেয়গিরির কার্যকলাপ পৃথিবীর টেকটোনিক প্লেটের সীমানা বরাবর ঘটে।
মানুষকে মঙ্গল গ্রহে পৌঁছাতে সহায়তা করার জন্য চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ঘাঁটি নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে নাসা।
শনির বরফের বলয়ের বিভিন্ন কণায় ক্র্যাশ হওয়া ছোট আকারের উল্কাপিণ্ডের মডেল করতে কম্পিউটার সিমুলেশন ব্যবহার করেছেন গবেষকরা।
‘গ্র্যান্ড ক্যানিয়নস টোন্টো গ্রুপ’-এ রয়েছে ৫০ কোটি বছর আগে ক্যামব্রিয়ান বিস্ফোরণের সময়কালের বিভিন্ন পাললিক স্তর ও জীবাশ্ম।
এখন পর্যন্ত মঙ্গলপৃষ্ঠে প্রায় ৩২ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেছে রোভারটি। এখন এটি আছে ‘গেদিস ভ্যালিস’ নামের এক অঞ্চলে।
২০২৩ সালের অগাস্টে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করা ভারতের ঐতিহাসিক ‘চন্দ্রযান-৩’ মিশন থেকে চাঁদের মাটিতে সমুদ্রের অবশিষ্টাংশের সন্ধান মেলে।