১৮ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১
ঘটনাটি জানাজানি হলে ওই শিক্ষককে আটকে বিচার দাবি করেন স্থানীয়রা।
আন্দোলনরত শিক্ষকদের একজন হেমায়েত হোসেন বলেন, “পুলিশ আমাদের পিটিয়েছে। আমাদের সঙ্গে থাকা সম্মানিত নারী শিক্ষকদের হেনস্তা করেছে, আমাদের টেনেহিঁচড়ে সরিয়ে দিয়েছে।”
পুলিশ জানায়, শিক্ষক মানিককে আদালত প্রাঙ্গণে আনা হলে উৎসুক ছাত্র-জনতা তার উপর চড়াও হয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ বাতিল করে হাই কোর্টের দেওয়া রায় আপিল বিভাগ স্থগিত করায় উচ্ছ্বসিত প্রার্থীরা। নিয়োগের দাবিতে তারা প্রায় এক মাস ধরে আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন। আপিল বিভাগের আদেশের পর আন্দোলন প্রত্যাহার করে খুশিতে নিজ নিজ এলাকায় ফিরছেন তারা।
গোপালগঞ্জে ব্যতিক্রমী অনুষ্ঠান ‘গুরুজনে কর নতি’ আয়োজনের মা দিয়ে মা-বাবার পা-ধোয়ালো প্রায় তিন শতাধিক শিক্ষার্থী।
প্রাথমিকে ‘সহকারী শিক্ষক’ পদ বিলুপ্ত করে প্রবেশন পর্যায়ে ‘শিক্ষক’ পদে ১২তম গ্রেডে বেতন দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
তিন দিন আগে নিজ বাসা থেকে অবসরপ্রাপ্ত ওই শিক্ষকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পদোন্নতি পাওয়াদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৯৪ জন হিসাববিজ্ঞানের শিক্ষক।