০৯ অক্টোবর ২০২৪, ২৪ আশ্বিন ১৪৩১
প্রযুক্তির মাধ্যমে মানুষ কত সহজেই প্রভাবিত হতে পারে তা নিয়ে উদ্বেগ উঠে এসেছে এ গবেষণায়, বিশেষ করে বেশি ঝুঁকির বিষয়গুলোতে।
রোবটটি বানাতে ব্যবহার করা হয়েছে প্রোগ্রামিং ভাষা ‘পাইথন’ কোডের পাঁচ হাজার লাইন ও রঙিন সেন্সর, যার মধ্যেমে যে কোনও প্রি-সেট বৈচিত্র্য থেকে ধাঁধাটি সমাধান করতে পারে।
একক কোনো মহাকাশযান বা রোভারের ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে ‘ভ্যামেক্স’ মিশনটি একঝাঁক রোবট ব্যবহার করবে, যা একসঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে।
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা দূর করার জন্য ক্ষুদ্রাকৃতির রোবটও তৈরি করেছে এই গবেষণা দলটি, যা স্ট্রোকের চিকিৎসায় সম্ভাবনা দেখিয়েছে বলে দাবি তাদের।
এই বায়োহাইব্রিড রোবটটি চলাফেরা ও নিজের আশপাশের পরিবেশকে আঁচ করতে ‘কিং ট্রাম্পেট’ নামে পরিচিত এক ধরনের ভোজ্য মাশরুম থেকে পাওয়া বৈদ্যুতিক সংকেত ব্যবহার করে থাকে।
অ্যান্টার্কটিকার বরফের বিশাল চাদর যদি সম্পূর্ণভাবে গলে যায় তবে তা গোটা বিশ্বে সমুদ্রের স্তর প্রায় ২০০ ফুট (৬০ মিটার) বাড়িয়ে তুলতে পারে।
মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদমের নির্ভুলতার ফলে, রোবটের পৃষ্ঠে বা গায়ে বিভিন্ন সংখ্যা লিখলে সেগুলোও শনাক্ত করতে পেরেছিল সেটি।
পরিত্যাক্ত ভবনের বিভিন্ন দরজা শনাক্ত করার উপর নজর দেবে এসব ড্রোন। কারণ, ভবনের করিডোরের পরিবর্তে ঘরের ভেতরেই গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুর থাকার সম্ভাবনা বেশি