১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
চিকিৎসক বলেন, “হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটি মারা যায়।”
“এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও দুমড়ে-মুচড়ে দেওয়া হয় স্থানীয় আহমদীদের নামাজ পড়ার স্থানটি।”
“জিজ্ঞাসাবাদে হালিমা বলেছে, ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন সংলগ্ন একটি বস্তিতে সে থাকে। আজ তার স্বামী এনামুল শিশুটি নিয়ে তার কাছে দেয়। পরে সে শিশুটি নিয়ে ট্রেনে করে পাংশায় চলে আসে।”
একদিন আগে রাজধানীর মহাখালী থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব বরাবরও অভিযোগ করা হয়েছে বলে এজাহারে দাবি করা হয়েছে।
“এই গুড় খাইনে আমরা। গুড়ের ওপরে টিকটিকি, ইদুর মরে থাহে। এসব দেহে কি এতা খাওয়া যায়?।”
“খুব ভালো লাগছে ভোগান্তিহীন ঈদ যাত্রা পেয়ে।”
পুলিশ বলছে, কে বা কারা কী কারণে তাকে হত্যা করেছে, তা জানতে তদন্ত চলছে।