১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১
এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের অফিস সহকারীর বিরুদ্ধে মামলার পাশাপাশি তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক এ বি এম আবু হানিফ বলেছেন, এখন ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তারা আইনগতভাবে দেখবেন।
হয়রানির শিকার নারী চিকিৎসক জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে বিষয়টি ফরিদপুরের সিভিল সার্জনকে জানিয়েছিলেন তিনি, কিন্তু কোনো প্রতিকার পাননি।
পুলিশ জানিয়েছে, প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অনেক অভিযোগ আছে।
ছেলেটি অসুস্থ হয়ে পড়লে ওই শিক্ষকই তার বাসায় ফোন করে খবর দিয়েছিল।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জানান, বিভাগীয় তদন্তের আগে শিক্ষককে আরেক স্কুলে বদলির (সাময়িক) বিষয়ে সুপারিশ পাঠিয়েছেন।
ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানিসহ নানা অভিযোগে রয়েছে; যার সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জানান ইউএনও।
স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষিকা ব্রিজেট ডায়েস বলেন, “মেয়েদের সুরক্ষার জন্য এই কর্মসূচি। স্কুলে ছাত্রীদের ওপর যৌন নিপীড়নের ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার কারণে বারবার ঘটনা ঘটছে। না হলে এমন হত না।”