০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১
“এই দেশ কোনো ধর্মের, কোনো বর্ণের একার নয়, কারো একার সম্পত্তি না।”
দলটি মনে করে, আওয়ামী লীগ আমলে গঠিত স্থানীয় সরকারের এই প্রতিষ্ঠানগুলো বহাল রেখে সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন সম্ভব হবে না।
মাজার ভাঙ্গা রোধে ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে যে আবেদনটি করা হয়েছিল, সেটি ২ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে বলেছে আদালত।
“আমরা পরকাল নিয়ে ব্যবসা করি না। আমাদের কারবার ইহকালেই। আমরা ইহকালেই আল্লাহ ও নবীকে পাইতে চাই, না পেলে এই জীবন বৃথা”, বলেন তিনি।
“মাজার ওলি-আউলিয়া ও দরবেশদের সমাধিস্থল বিবেচনায় এর অনুসারীরা দীর্ঘ ঐতিহ্যের সাথে ভক্তি-শ্রদ্ধা ও জিয়ারত করে আসছেন”, বলেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
ধর্মীয় উপাসনালয় ও সাংস্কৃতিক স্থাপনাগুলো রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছে ইউনূসের দপ্তর।
মাজার ভাঙচুরের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
“হামলার ঘটনাগুলোতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা সমাজের গভীরের ক্ষতকে বিস্তৃত করবে,” বলা হয় বিবৃতিতে।