০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
বরফের পুরু খোলসে ঢাকা বৃহস্পতির চাঁদ ইউরোপা। তবে বিজ্ঞানীদের অনুমান, এর নিচে থাকতে পারে এক বিশাল সমুদ্র, যেখানে রয়েছে উষ্ণ ও পুষ্টিতে পূর্ণ এমন এক পরিবেশ।
ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন হচ্ছে, মাইক্রোস্কোপিক বা ক্ষুদ্র আকারের উদ্ভিদ, যা সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় বাস করে এবং পৃথিবীর বাস্তুতন্ত্রের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ধূলিকণা যত দূরে ভ্রমণ করেছে ততই পরিবর্তিত হয়েছে এর আয়রনের পরিমাণ, যা মহাসাগরের প্রাণের পক্ষে আয়রনকে শোষণ করা সহজ করে তুলেছে।
২০২৩ সালের জুনে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে মহাসাগরে নামে টাইটান। তবে নামার দুই ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে গভীর সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় ডুবোযানটি।
‘আর্নক্সের ঠোঁটওয়ালা তিমি’ আকারে দীর্ঘ ও এরা সমুদ্রের গভীরে বাস করে। তাই পানির পৃষ্ঠে এদের উপস্থিত খুব কম ও এদের সহজে দেখা যায় না।
২০২৩ সালের অগাস্টে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করা ভারতের ঐতিহাসিক ‘চন্দ্রযান-৩’ মিশন থেকে চাঁদের মাটিতে সমুদ্রের অবশিষ্টাংশের সন্ধান মেলে।
মাইক্রোপ্লাস্টিক পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। কারণ এগুলো শেষ পর্যন্ত নদী ও মহাসাগরে গিয়ে মেশে, জ্যান্ত প্রাণীর দেহে জমা হয় ও পুরো সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রকে ব্যাহত করে।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন, ১৪০ কোটি বছর আগে পৃথিবী চাঁদের কাছাকাছি থাকার কারণে এর একেকটি দিনের স্থায়িত্ব ছিল মাত্র ১৮ ঘণ্টা।