বিএনপিবিহীন ২০১৪ সালের ভোটে জাতীয় পার্টিকে ৩৪টি আসনে ছাড় দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। সেগুলোর একাধিক আসনে এবার নৌকার প্রার্থীর পাশাপাশি দলের অন্য নেতারা স্বতন্ত্র হিসেবে মাঠে নেমে পড়েছেন।
মহাজোট
মহাসচিব চুন্নু বলেন, “জাতীয় পার্টি কোনো জোটে যাবে না, ৩০০ আসনেই নির্বাচন করবে। আমরা কারো সঙ্গে আসন সমঝোতায় যাব না।”
এবার মহাজোট না হলেও জাতীয় পার্টির সঙ্গে আসন সমঝোতার ইঙ্গিত এসেছে আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের কাছ থেকে।
শনিবার রওশন এরশাদ ও মুজিবুল হক চুন্নু সাক্ষরিত দুটি চিঠি পেয়েছে নির্বাচন কমিশন।
২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচন থেকেই আওয়ামী লীগের শরিক হিসেবে ভোটে অংশ নিয়ে আসছে জাসদ। এবারও তারা জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করবে বলে নির্বাচন কমিশনকে জানিয়েছে।
গত ২ নভেম্বর বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাবি করা হয়, ঢাকায় ব্রিটিশ হাই কমিশনারকে জি এম কাদের বলেছেন, বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাচ্ছেন তারা।
