১৬ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১
অভিযানে গিয়ে তেল না পেয়ে মঙ্গলবার আমদানিকারক, উৎপাদনকারী ও আড়তদারদের বৈঠকে ডেকেছেন তারা।
একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ ২ কেজি ছোলা, ৫০০ গ্রাম খেজুর, ১ কেজি চিনি, ২ লিটার ভোজ্যতেল ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন।
“কোম্পানিগুলো হয়ত আরও লাভ করতে চায়। এটাও একটা কারণ হতে পারে”, মনে করেন ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির নেতা গোলাম মাওলা।
এসব তেলে ভিন্ন মান অনুযায়ী ৫ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত আমদানি শুল্ক ছিল। একই সঙ্গে ৫ শতাংশ হারে আগাম কর দিতে হত।
ধাপে ধাপে ছাড় দেওয়ার পর এখন শুধু আমদানি পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয় কোম্পানিগুলোকে।
“দামবৃদ্ধির পর মালগুলোর লেবেল তো পাল্টাতে হবে। সে কারণে দেরি হচ্ছে”, বলেন ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মাওলা।
“বাজারে একটা ধারণা ছিল যে দাম বাড়বে, সবাই ভেবেছে, ‘দুইদিন রেখে দেই, তাহলে লাভ হবে’, যে কারণে সংকট বেড়েছে”, বলেন টি কে গ্রুপের পরিচালক।
দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে আমদানি শুল্ক কমালেও এর কোনো ইতিবাচক প্রভাব পড়েনি, উল্টো বাজার থেকে হঠাৎ উধাও বোতলজাত সয়াবিন তেল। কিছু দোকানে মিললেও দাম বেশি।