১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
“ভাষা নিয়ে গবেষণাধর্মী বই বা ভাষাবিষয়ক অভিধান তো আর প্রতি বছরই প্রকাশ হয় না; তবে আগের প্রকাশিত বইয়ের নতুন সংস্করণ প্রকাশ হচ্ছে,” বলেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক।
ভাষা নিয়ে আন্দোলনের শুরুটা হয়েছিল কিন্তু সরকারি চাকরিতে পূর্ব পাকিস্তানের বাংলা ভাষাভাষি ছাত্ররা দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত হয়ে যায় কি না সেই আশঙ্কা থেকে। এটা ছিল বৈষম্য; আঞ্চলিক ও ভাষিক বৈষম্য। আর এই আন্দোলনের ছিল সুদূরপ্রসারী প্রভাব, যা জুলাই অভ্যুত্থানেও দেখতে পাই।
এর অর্থ এই নয় যে, ইংরেজি শিক্ষার কোনো প্রয়োজন নেই বা হুট করে শিক্ষা থেকে ইংরেজি তুলে দিতে হবে। প্রয়োজন আছে তো অবশ্যই। শুধু ইংরেজি কেন, যে কোনো বিদেশি ভাষা শিক্ষারই মূল্য আছে। একাধিক ভাষা জানা নিঃসন্দেহে একটি ভালো গুণ।
মেরিল্যান্ড পটোম্যাকের ইসলামিক কমিউনিটি সেন্টার মসজিদে বৃহস্পতিবার এই ভাষা সৈনিকের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ভাষার অধিকারের দাবি, স্বাধিকার-স্বাধীনতার দাবি, গণতন্ত্রের দাবি ও বৈষম্যমুক্তির দাবির এ দীর্ঘ ঐতিহাসিক যাত্রায় ছাত্রতরুণেরা তাদের দাবিতে হয়ে উঠেছে আরও স্পষ্ট, নেতৃত্বস্থানীয় ও কেন্দ্রীয় ভূমিকাপালনকারী।
তমুদ্দুন মজলিশের সদস্য হিসেবে রাষ্ট্রভাষা বাংলা করার আন্দোলনে সম্পৃক্ত ছিলেন আবদুল গফুর।
অন্তত তিন বার জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের আলাপ সরকারি পর্যায়েও হয়েছে। এখন আবার পুরোনো আলাপটিকে নতুন করে সামনে এনে আমাদের যে পরীক্ষার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে, সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
সব গণঅভ্যুত্থানে রক্ত ঝরেছে। তবে মুক্তিযুদ্ধের আগে-পরে কোনো আন্দোলনে এত কম সময়ে এত বেশি রক্ত ঝরেনি।