১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১
টাস্কফোর্সের প্রতিবেদনের একটি সংক্ষিপ্তসার প্রধান উপদেষ্টা হাতে পেয়েছেন।
“ব্যাংকসহ দেশের আর্থিক খাত গত ৫৩ বছরে অনেকদূর এগিয়েছে। তবে যতদূর আগানোর কথা ছিল, ততোদূর আগাতে পারেনি বলে আমি মনে করি।”
প্রতিরোধে আইন ও বিধিমালা থাকলেও ব্যাংক খাতের মাধ্যমে অর্থপাচার দিন দিন বেড়েছে; যার দায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএফআইইউ এড়াতে পারে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
শ্বেতপত্র কমিটির প্রতিবেদন বলছে, ‘রাজনৈতিকভাবে’ প্রভাবিত ঋণ প্রদানের অনুশীলন ব্যাংকিং খাতের ‘সংকটকে গভীরতর’ করেছে।
”কিছু ব্যাংক হয়ত খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলবে। কিন্তু আমরা কোনো ব্যাংক বন্ধ করে দেব না,” বলেন অর্থ উপদেষ্টা।
সিটিজেনস ব্যাংকের এমডি ও সিইও মোহাম্মদ মাসুম বলেন, “মাস শেষে বাড়তি টাকা থাকলে তখন মানুষ সঞ্চয় করে। তবে জিনিসপত্রের এত দাম যে, মাস শেষে আর বাড়তি টাকা থাকে না।”
“আসলে তখন ব্যাংক খাত নিয়ে গ্রাহকের মধ্যে আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছিল। তখন সবাই হুমড়ি খেয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তুলেছেন।”
এই অর্থ পুনরুদ্ধারের অংশ হিসেবে সম্পদ নিরীক্ষার উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি।