১৬ জানুয়ারি ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১
“তাদের মধ্যে ৫৪ জনকে মাথায় বা গলায় গুলি করা হয়েছিল। অধিকাংশের বয়স ছিল ৪০ বছরের মধ্যে। ঢাকায় হতাহতের মাত্রা এত বেশি ছিল যে একটি হাসপাতালে আক্ষরিক অর্থেই গজ ও ব্যান্ডেজ ফুরিয়ে যায়।”
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে শুনানি নিয়ে বুধবার ঢাকা মহানগর হাকিম এম এ আজহারুল ইসলাম এ আদেশ দেন।
বুধবার চট্টগ্রামের তিনটি পৃথক আদালতে সাবেক এই মন্ত্রীকে হাজির করা হয়।
“বিষয়টা এত বেশি সংবেদনশীল ও গুরুত্বপূর্ণ যে এটা একদিনের নোটিসে করা সম্ভব না।”
“সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরে যদি ১৫ জন পুলিশ নিহত না হত, তাহলে পুলিশের মেরুদণ্ড ভাঙত না।”
“এখন প্রতিদিনই কেউ না কেউ এসে সেগুলো দেখে যাচ্ছে; সে কারণে আমরা সেগুলো এখনো আঞ্জুমান মফিদুলকে দিয়ে দিইনি,” বলেন ওসি খালিদ।
"আপাতত একশ জনকে নিয়োগ দিয়ে শুরু করছি। পরে হয়তো এই সংখ্যাটা আস্তে আস্তে বাড়াব।"
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে ঢাকা মহানগর হাকিম মাসুমা রহমান সোমবার এ আদেশ দেন।