২৯ জুন ২০২৪, ১৫ আষাঢ় ১৪৩১
কলমাকান্দার ইউএনও বলেন, উব্ধাখলি নদীর পানি কিছুটা কমায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
সিলেট অঞ্চলে নদীর পানি কমতে শুরু করলেও উত্তরে বাড়ছে।
পানিবন্দি থাকায় দুর্ভোগ বাড়ছে নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের মানুষের। একইসঙ্গে গবাদিপশুর খাদ্য জোগানেও তাদের বেগ পেতে হচ্ছে।
নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সদরের মোল্লার চর ও ফুলছড়ির ফজলুপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।
নবীগঞ্জে কুশিয়ার নদীর বাঁধ উপচে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করায় ২৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়।
“ভারতে ব্যাপক বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তায় অব্যাহত ভাবে পানি বাড়ছে।”
জেলা প্রশাসক বলেন, এ পর্যন্ত জেলায় ৮৮টি আশ্রয়কেন্দ্র চালু করা হয়েছে; প্রয়োজনে কেন্দ্র বাড়ানো হবে।
জেলা প্রশাসক শাহেদ পারভেজ বলেন, জেলায় এখনও বন্যা না হলেও আশঙ্কা রয়েছে।