১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২
“নতুন বিলের কাগজের সঙ্গে আগের কিছু কাগজ ঢুকে গেছে। যারা প্রিন্টের কাজগুলো করে, তারা বুঝতে পারেনি,” বলেন পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা।
কেবল কুমিল্লা জেলার আটটি মডেল মসজিদেই জানুয়ারি পর্যন্ত সাড়ে ৪০ লাখ টাকার বেশি বিদ্যুৎ বিল বকেয়া পড়েছে। এ বিপত্তি তৈরি হয়েছে নীতিমালার জটিলতায়।
পরে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি বিষয়টি নিষ্পত্তির আশ্বাস দিলে বাড়ি ফিরে যায় আন্দোলনকারীরা।
নাটোরে একটি চালকলের বিল আসে এক কোটি ৫২ লাখ ৫১ হাজার ৩১১ টাকা।
বিলের কাগজ নিয়ে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অফিসে গেলে কর্মকর্তারা সমাধান না দিয়ে উল্টো খারাপ আচরণ করেন বলে অভিযোগ চালকল মালিকের।
সর্বশেষ মূল্য বৃদ্ধিতে ভারিত গড়ে ৮.৫% বাড়লেও উঁচু স্ল্যাবে বিল হয় প্রায় দ্বিগুণ। ফলে বিদ্যুৎ ব্যবহার বাড়লে হু হু করে বিল বাড়ে। তাছাড়া এক বছরে ডিমান্ড চার্জ বেড়েছে ২০% পর্যন্ত।
প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার চালু সত্ত্বেও ভোক্তাদের অতিরিক্ত চার্জ ও গোপন চার্জ দিতে হয়; বিদ্যুতের বিল আদায় ব্যবস্থায় স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে বলে রিটে অভিযোগ করা হয়।