২০ জানুয়ারি ২০২৫, ৬ মাঘ ১৪৩১
মিলাররা দাম বাড়ানোর জন্য চাল মজুদ করেছিলেন। এখন আমদানির খবরে তারা চাল ছাড়তে শুরু করায় দাম কিছুটা কমেছে বলে মনে করছেন ক্রেতারা।
“চালের দাম কেজিতে ৫ টাকার ওপর বেড়েছে। গত সপ্তাহে প্রতিকেজি নাজিরশাইল কিনেছিলাম ৭৮ টাকায়। এখন চাচ্ছে ৮০ টাকা “, বলেন মোহাম্মদপুরে কৃষি মার্কেটের এক ক্রেতা।
“আমরা ভোক্তারা এখন এটা নিয়েই টেনশনে থাকি যে মাছের দাম বাড়বে না মুরগির দাম। তেলের দাম বাড়বে না চালের দাম।”
ইউএনও বলেন, এখনো রাজশাহীর অনেক হিমাগারে আলু মজুত আছে। পর্যায়ক্রমে সব খালি করা হবে।
“খোলা সয়াবিনও দেখছি দাম বাড়ার পরও বিক্রেতারা বাড়তি দামে বিক্রি করছে; বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরও মনোযোগী হওয়া উচিত,” বলেন এক ক্রেতা।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ধীরে ধীরে সবজির দাম আরও কমবে বলে আশাবাদী বিক্রেতারা।
“বাজারে একটা ধারণা ছিল যে দাম বাড়বে, সবাই ভেবেছে, ‘দুইদিন রেখে দেই, তাহলে লাভ হবে’, যে কারণে সংকট বেড়েছে”, বলেন টি কে গ্রুপের পরিচালক।
একজন ক্রেতা বলেছেন, এই পদক্ষেপের খবরে তিনি আশাবাদী হয়েছিলেন। কিন্তু এখন হতাশ। তবে টাস্কফোর্স সদস্যদের দাবি, তাদের পদক্ষেপে কমছে দাম।