১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১
তবে এখন পর্যন্ত দেশের সব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর জেলার কিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে ৬৯ শতাংশ মানুষেই বার্তা বোঝে না। ফেনী, কুমিল্লার বন্যার্তরা বলছেন, তারা পানি ধেয়ে আসার কোনো ধরনের আভাস পাননি।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, প্রোটোকল অনুযায়ী যৌথ নদী কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে নদীর পানি প্রবাহের তথ্য নিয়মিত বিনিময় করে ভারত, ‘এবারও’ তাই করা হয়েছে।
বাংলাদেশে পদ্মা নদীতে এখনও তেমন কোনো প্রভাব দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোকলেসুর রহমান।
বুধবার সকাল ৯টায় দেশের ৭টি নদীর পানি ৯টি পয়েন্টে বিপৎসীমার উপর দিয়ে বইছিল।
বন্যার মধ্যমেয়াদি পূর্বাভাসে উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক এবং কোথাও আবার পুরোপুরি উন্নতির আভাস রয়েছে।
বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্রের ১১০টি স্টেশনের মধ্যে ৫৩টি পয়েন্টে পানি বাড়ার প্রবণতা দেখা গেলেও ৫৪ পয়েন্টে কমছিল আর অপরিবর্তিত ছিল তিন পয়েন্টে।