০৩ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২
এখন কমবেশি সবাই জানে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ— এই শব্দগুচ্ছ এক ভয়ঙ্কর নীলনকশার সারসংক্ষেপ। যা ধ্বংস করেছে আফগানিস্তান, ইরাক, লিবিয়া, মিশর ও সিরিয়াকে। যার ফল চলমান গাজার গণহত্যায়।
“প্রতিরোধের অস্ত্র নিয়ে কোনো আলোচনাই হবে না, এটি ততদিন আমাদের হাতে থাকবে যতদিন দখলদারিত্ব থাকবে,” বলেছেন হামাস নেতাদের মিডিয়া উপদেষ্টা তাহেল আল-ননো।
গাজার মানবিক সাহায্য আটকে রাখাকে ‘যুদ্ধাপরাধ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন জাতিসংঘের ফিলিস্তিনবিষয়ক বিশেষ প্রতিবেদনকারী ফ্রানচেস্কা আলবানিজে।
লেবাননের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমাদ আল-হাজ্জার তার দেশে‘স্নো হোয়াইট’ মুক্তিতে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন।
গাজা সিটি, খান ইউনিস, রাফা, বেইত লাহিয়া এবং আল বুরেইজ শরণার্থী শিবিরে এসব হামলার ঘটনা ঘটেছে।
“ইসরায়েল ফিলিস্তিনে যা করছে তা কোন যুদ্ধ না, এটা গণহত্যা,” বলেন অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
৯ বছর বয়সী শিশু মাহমুদ আজজুরের এ হৃদয়বিদারক ছবিটি তোলেন গাজার খ্যাতনামা ফটো সাংবাদিক সামার আবু এলুফ।
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অবস্থান এবং ফিলিস্তিনের পক্ষে কথা বলাকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির স্বার্থের জন্য হুমকি’ হিসেবে দেখছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।