২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২
স্টেশনে গ্যাস নেওয়ার সময় মা ও মামা বাইরে থাকলেও জিহান গাড়িটির ভেতরে ছিল।
“ট্যাংকের মুখ খোলা থাকার কারণে শিশুটি পড়ে যায়।”
ঘটনাস্থলেই একজনের; হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় আরও একজনের।
শহরের ঝুমুর এলাকায় রংয়ের কাজ শেষে রংমিস্ত্রি আবুল কালামসহ ভোরে বাসটি ফিলিং স্টেশনে গ্যাস নিতে আসে।
৪ নভেম্বর অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এ পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ছয়জনে দাঁড়িয়েছে।
“কর্তৃপক্ষের অবহেলা ও গাফিলতির কারণে এই ঘটনা ঘটেছে। বিচার চাই।”
দগ্ধ আরও চার জন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে এবং দুজন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আহতদের পাঁচজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে।