১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১
এ প্রকল্পের আওতায় প্রতিবছর দু্ই লাখ কেজি পরিত্যক্ত প্লাস্টিক সংগ্রহের লক্ষ্য ঠিক করেছে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন।
প্লাস্টিক বর্জ্য গলিয়ে নতুন প্লাস্টিকে রূপান্তর করার বেশ কয়েকটি কারখানা রয়েছে পুরান ঢাকার লালবাগ, হাজারীবাগ ও রায়েরবাজার বেড়িবাঁধ এলাকায়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য আসে এসব কারখানায়। দেশে বছরে এখন ৯ লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য উৎপন্ন হয়। এর ৪০ শতাংশের মত রিসাইকেল হয়। আর বাকি বর্জ্য পড়ে থাকে পরিবেশে।
ক্রেতারা তাদের সংগ্রহে থাকা পরিত্যক্ত প্লাস্টিক স্টোরে জমা দিয়ে নিলেন চাল, ডাল, আটা, তেল, লবণ, ডিম, চিনি, বিস্কুটসহ পছন্দের ১৩টি পণ্য।
দেশের সব অধস্তন আদালত বা ট্রাইব্যুনাল এবং ওইসব আদালত প্রাঙ্গণের হোটেল, রেস্তোরাঁর জন্যও একই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এ নতুন পদ্ধতি মানুষের প্লাস্টিক ধ্বংস করার উপায়ে বিপ্লব বয়ে আনতে পারে, যেখানে প্রচলিত বিভিন্ন পদ্ধতিতে প্লাস্টিক ভাঙার বিষয়টি বেশ জটিল।
গবেষকরা প্রতি কেজি অয়েস্টার প্রকৃতির ঝিনুকের মধ্যে ১১ হাজার ২২০টি ফাইবারগ্লাস কণা ও প্রতি কেজি মাসলস শ্রেণীর ঝিনুকের ভেতরে দুই হাজার ৭৪০টি ফাইবারগ্লাস কণা খুঁজে পেয়েছেন।
“কীসের ভিত্তিতে প্লাস্টিককে পরিবেশবান্ধব বলা যায় তার একটি স্পষ্ট সংজ্ঞা না থাকলে অন্যদের মতো একই ফাঁদে পড়তে পারে জাতিসংঘ।”
জৈবভিত্তিক নতুন এই উপাদানে ব্যবহার করা হয়েছে ‘লিগনিন’, যা কাঠের মূল উপাদান হিসেবে বিবেচিত।