১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১
পৌর মেয়র ও কাউন্সিলরদের অপসারণ করার পর থেকেই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, বলছেন ভুক্তভোগীরা।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলে দলীয় প্রার্থীদের দাপট কম থাকে। সেই সুযোগে অনেক ভালো মানুষের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়।
ভেঙে দেওয়া হয়েছে পৌরসভা; ইউনিয়ন পরিষদ না ভাঙলেও আওয়ামী লীগ সমর্থক চেয়ারম্যানরা কর্মস্থলে আসছেন না। বিকল্প ব্যবস্থা কাজ করছে না সেভাবে।
বাগেরহাট পৌরসভার রাস্তাঘাট বেহালে, বিপাকে যাত্রী ও চালকরা।
“আমরা সামান্য বেতন পাই, অথচ সেটাও সময়মত পাচ্ছি না।”
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গত ১৯ অগাস্ট সব মেয়রদেরকে অপসারণ করে প্রশাসন নিয়োগ করে।
জেলা পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের ক্ষেত্রেও একই পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার।
“২০১৭ সালের ২৩ মার্চ মেয়র পৌরসভার কর্মচারি নিয়োগের নিয়মনীতি প্রতিপালন না করে এক কোটি ২৬ লাখ ৮৮ হাজার ৫৩ টাকা গ্রহণ করেন।”