১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
“বিপুল সংখ্যাক তথ্য সম্পদের মালিক হওয়ার পরও চরমপন্থী কার্যকলাপের আহ্বান সংশ্লিষ্ট তথ্য বা বিভিন্ন চ্যানেল সরাতে ব্যর্থ হয়েছে টেলিগ্রাম।”
দুরভের জন্ম রাশিয়ায় ও এখন তিনি বসবাস করেন দুবাইয়ে, সেখানে টেলিগ্রামের সদর দপ্তরও। এ ছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ফ্রান্সের নাগরিকত্ব রয়েছে তার।
এসব পরিবর্তন অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িতদের মধ্যে টেলিগ্রামের জনপ্রিয়তাকে কতটা প্রভাবিত করবে তা এখনও অজানা।
“টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীর সংখ্যা হঠাৎ করেই বেড়ে ৯৫ কোটি হওয়ার ফলে ক্রমবর্ধমান সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে, যা অপরাধীদের জন্য প্ল্যাটফর্মের অপব্যবহার সহজ করেছে।”
মডারেশন ব্যবস্থার উন্নয়নে নজর রাখার প্রতিশ্রুতি।
পুলিশি হেফাজত থেকে জামিন পেতে তাকে গুনতে হয়েছে ৫০ লাখ ইউরো।
সামাজিক নেটওয়ার্কে ঘটে যাওয়া অপরাধী কার্যকলাপ সংশ্লিষ্ট আইনি তদন্তের অংশ হিসেবে গ্রেপ্তার হয়েছেন দুরভ।
২০১৩ সালে টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠা করার পরের বছরই রাশিয়া ত্যাগ করেন দুরভ।