১৪ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১
পরিবেশ দূষণের কথা মাথায় রেখে সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন ক্রেতারা।
“ভারতে পাটের ফেব্রিক হয় ২০০ ধরনের বেশি। অথচ আমাদের পাট দিয়ে মাত্র তিন ক্যাটাগরিতে তৈরি করা ১০ রকমের ফেব্রিক বাজারে পাওয়া যায়।”
পলিথিনের পর একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিকও বন্ধ করা হবে; এ জন্য জনগণ ও ব্যবসায়ীসহ সকলকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে,” বলেন তিনি।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলছেন, পলিথিনের বিকল্প প্রথাগতভাবেই আছে। বিকল্প নিয়ে ‘তর্ক শুরুর সুযোগ নেই’।
পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নিষিদ্ধ এসব পলিথিন এবার বন্ধ করতে কঠোর হওয়ার ঘোষণা সরকারের; বিকল্প বাড়াতে কাজ করছে ২০টির বেশি প্রতিষ্ঠান।
পলিথিনের বিকল্প পাট, কাগজ ও কাপড়ের ব্যাগের সমাহার নিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরে মেলা।
২০ টাকা ও ১০০ টাকায় কেনা যাবে এসব ব্যাগ। সেগুলো ধুয়ে ব্যবহার করা যাবে বারবার।
আগামী ১ অক্টোবর থেকে সুপারশপগুলোতে এবং ১ নভেম্বর থেকে ঢাকার ১০টি কাঁচা বাজারে পলিথিন বন্ধে কার্যক্রম শুরু হবে।