১৩ মে ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১
এ দম্পতি অর্থ উপাজর্নের কোনো গ্রহণযোগ্য উৎস দেখাতে পারেননি, বলেন দুদক কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন।
সম্পদ বিবরণী যাচাই-বাছাই করে গিয়াস উদ্দিনের বিরুদ্ধে এক কোটি ৪১ লাখ ৮৬ হাজার ৯৩১ টাকার ‘অবৈধ সম্পদের’ তথ্য পেয়েছে দুদক।
মামলায় বলা হয়েছে, ২৩ এপ্রিল পাবনা পাউবোর কার্যালয়ে অবৈধ লেনদেনের সময় ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকাসহ পুলিশের কাছে আটক হন দুই প্রকৌশলী।
সুভাষ চন্দ্র সাহা ফরিদপুরের সাবেক পুলিশ সুপার; বর্তমানে তিনি পুলিশ সদরদপ্তরে সংযুক্ত আছেন।
“পরিদর্শন শেষে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
গত ৯ জানুয়ারি অহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক।
মামলায় জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সাড়ে চার কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ করেছে দুদক।
তৌফিক ইমরোজ খালিদী বলেছেন, “এ অভিযোগ এতটাই হাস্যকর, যুক্তিহীন ও ভিত্তিহীন যে দুর্নীতি দমন কমিশন এবং সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর বিশ্বাসযোগ্যতাকে এটা গভীরভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করবে।”