০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১
“দেশে ও দেশের মানুষের ভাগ্যের ভালো পরিবর্তনের জন্য সংস্কারের কথা যদি কেউ বলে থাকে, তা বিএনপিই বলেছে।”
২০১৪ সালে ছাত্রলীগের সাবেক দুই নেতা মামলা দুটি করেন বলে জানান আদালতের বেঞ্চ সহকারী।
একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম, সাবেক প্রধান প্রতিবেদক মাহাথীর ফারুকী খান এবং জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক কনক সারওয়ারও রেহাই পেলেন।
“পলাতক স্বৈরাচারের পৃষ্ঠপোষক ও দোসরদের কোনো উসকানিতে দয়া করে পা দেবেন না,” বলেন তিনি।
২০০৪ সালের চাঁদাবাজির ঘটনা দেখিয়ে ২০০৭ সালে মামলাগুলো করেছিল তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
“এই উৎসব প্রতিটি গৃহে সমৃদ্ধি, সম্প্রীতি ও শান্তিতে ভরে তুলে সকল সম্প্রদায়ের মধ্যে পারস্পরিক শুভেচ্ছা ও সংহতি প্রসারিত করুক,” বলেন তিনি।
“যেসব বিচারপতি কোড অব কন্ডাক্ট ভঙ্গ করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে আশা করি, কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নেবে,” বলেন তিনি।
“পুলিশের সামনে মার্ডার, পুলিশ দাঁড়িয়ে থাকে। অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এর দায়িত্ব বর্তায়”, বলেন বিএনপি নেতা।