১৩ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১
“নির্জন খুব সাহসী ছিলো। দেশের আইন অনুসারে জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।”
জনতার ধাওয়া খেয়ে দুজন পালিয়ে যান বলে জানায় পুলিশ।
"আমার ঘরে কী আছে, কোন দরজায় তালা দিছি আপনে জাইনবেন কেম্নে? এগুন এলাকার কিছু পোলাপাইন নৌকা দি ঘুরি ঘুরি কইত্তেছে," হতাশা আর ক্ষোভ নিয়ে বলেন এক বয়োজ্যেষ্ঠ।
প্রতিশোধের হুঁশিয়ারি পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর, সিন্ধু পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে, পূর্ণ সহযোগিতার নির্দেশ।
অপরাধ করে ধরা পড়ার পর থানায় নিলেও ছেড়ে দিতে হচ্ছে পুলিশকে। কারণ, আদালতে চালান দেওয়ার মত সুযোগও নেই।
“পুলিশ কর্মকর্তাদের আহত স্বজনরা তাড়াশ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।”
“যারা ফিরে আসেননি, মরণের চিন্তা ভাবনা করছেন… পরিণতি কী হবে সেটা মহান রাব্বুল আলামীন জানেন… আমরা কাউকে ছাড় দেব না,” বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
র্যাব জানায়, তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ডাকাতি ও ছিনতাইসহ নানা অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে।