১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৭ চৈত্র ১৪৩১
“বিপুল সংখ্যাক তথ্য সম্পদের মালিক হওয়ার পরও চরমপন্থী কার্যকলাপের আহ্বান সংশ্লিষ্ট তথ্য বা বিভিন্ন চ্যানেল সরাতে ব্যর্থ হয়েছে টেলিগ্রাম।”
দুরভের জন্ম রাশিয়ায় ও এখন তিনি বসবাস করেন দুবাইয়ে, সেখানে টেলিগ্রামের সদর দপ্তরও। এ ছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ফ্রান্সের নাগরিকত্ব রয়েছে তার।
দাগেস্তান ও চেচনিয়া মূলত দক্ষিণ রাশিয়ার মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার বলছে, এসব অঞ্চলে ইসলামপন্থী তৎপরতা বেড়েছে।
গত ডিসেম্বরে অস্ট্রেলিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা বলেছিল, সন্ত্রাসবিরোধী তদন্তে অংশ নেওয়া পাঁচটি মামলার মধ্যে একটিতে দেশটির তরুণদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে।
লাইসেন্স পাওয়ার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রাম। এরইমধ্যে লাইসেন্সিং প্রক্রিয়া শুরু করেছে মেটা মালিকানাধীন ফেইসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ।
বার্তা দেখা ও পড়ার পাশাপাশি মেম্বারদের বার্তা পাঠানোরও সুযোগ দেয় টেলিগ্রাম গ্রুপ। অর্থাৎ অনেকে একইসঙ্গে কথোপকথন করতে পারেন টেলিগ্রাম গ্রুপে।
সারা বিশ্বে ভূক্তভোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া কয়েকশ কোটি ডলারের এক অপরাধ হাব হয়ে উঠছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া।
এসব পরিবর্তন অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িতদের মধ্যে টেলিগ্রামের জনপ্রিয়তাকে কতটা প্রভাবিত করবে তা এখনও অজানা।